কীভাবে জাহানকোষা কামানের সাথে জড়িয়ে গেল বাঙালীর নাম?
সোনা, রূপা, দস্তা, তামা, জিঙ্ক, টিন, লোহা ও পারদ। এই অষ্টধাতুর সংমিশ্রণে তৈরি এই কামান। তাই দশকের পর দশক কেটে গেলেও আজ মরচেবিহীন। ১৭ ফুট ৬ ইঞ্চি দৈর্ঘ্য, পরিধি ৫ ফুট, ওজন ২১২ মণ বা প্রায় সাত টন। কামান বিস্ফোরণের জন্য ২৮ সের অর্থাৎ ১৭ কিলো বারুদের প্রয়োজন হত।
সুদূর ঢাকা থেকে মুর্শিদাবাদ। কিভাবে এতটা পথ পাড়ি দিলো সাত টনের এই কামান?
মুর্শিদাবাদের অলিতে গলিতে, ইটে কাঠে কিছু না কিছু ইতিহাস লুকিয়ে থাকে। লোকমুখে শোনা যায় এই
মুর্শিদাবাদেই এমন এক অস্ত্র আছে যা নাকি ধ্বংস করে দিতে পারত গোটা পৃথিবী সেটি নিস্ক্রিয় হলেও তা নিয়ে
বাঙালীর কৌতূহল আজও। কারণ তাঁর সাথে জড়িয়ে আছে এক বাঙালীর নাম। কে তিনি?
সেই ইতিহাস জানতে হলে দেখুন নীচের ভিডিওটা।



Comments
Post a Comment